যেসব বিষয় প্রত্যক্ষ বা পরেক্ষিভাবে অন্য কোনাে বিষয়কে নির্দেশ করে অথবা অন্য কোনাে
বিষয়ের প্রতিনিধিত্ব করে সেসব বিষয়কে সাধারণভাবে সংকেত বলা হয়। সংকেতের সংগ্ঞা
প্রসঙ্গে প্রয়ােগবাদী দার্শনিক সি.এস. পার্স বলেন, কোনাে বিষয় বা ব্ত্ৰ যখন কোনাে ব্যক্তির
কাছে অন্য কোনাে বিষয় বা বন্তুর প্রাতিনিধিত্ব করে কিংবা অন্য কোনাে বিষয় বা বন্তর সূচক
হিসেবে উপস্থাপিত হয় তখন তাকে সংকেত বলে। কিন্তু সংকেতের এ সংজ্ঞা অনুযায়ী
প্রতিনিধিত্ব করার বিষয়টি কোনাে নির্দিষ্ট অর্থ বহন করে না। এ জন্য অনেকেই পার্সের
সংজ্ঞাটিকে যথার্থ হিসেবে গ্রহণ করেননি। এদের মধ্যে বিশ্লেষণী দার্শীনিক অলস্টন
অন্যতম। তিনি বলেন, যেহেতু অন্য কিছুর সূচক বা প্রতিনিধি হওয়ার কোনাে নির্দিষ্ট অর্থ
নেই তাই সংকেতকে সুচক বা প্রতিনিধিত্বকারী বলা সমীচীন নয়। সংকেতের সংজ্ঞার ক্ষেত্রে
এ ধরনের দ্বৈত মতের প্রেক্ষিতে বিশ্লেষণী দার্শনিক জন হসপার্স সংকেতের এমন একটি
সংজঞা প্রদান করেছেন, যা পরবর্তীতে প্রায় সকলের কাছেই গ্রহণযােগ্য হিসেবে বিবেচিত
হয়েছে। তাঁর মতে, সংকেত বলতে সেই বিষয়কেই বােঝায় যা প্রত্যক্ষ বা পরােক্ষভাবে অন্য
কোনাে বিষয়ের ইঙ্গিত দিয়ে থাকে। অথবা কোনাে না কোনােভাবে অন্য কোানাে বিষয়ের
নির্দেশক হিসেবে বিশেষ কোনাে অর্থ বহন করে।
সংকেত মূলত দু'ধরনের হয়ে থাকে- প্রাকৃতিক বা স্বাভাবিক সংকেত এবং কৃত্রিম
Sign
হচ্ছে
তি ও
জন্য,
এতীক
চহ্ন।
नঠিক
একি।
সেবে
ভাগ
তে
সংকেত।
0
13