রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: ‘বিজ্ঞজনদের মাঝে গর্ব করার উদ্দেশ্যে, মূর্খদের সাথে তর্ক করার উদ্দেশ্যে, সভায় প্রশংসা কুড়ানোর জন্য, জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য, নেতৃত্ব লিপ্সুতার জন্য ও শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের উদ্দেশ্যে জ্ঞানের সন্ধান করো না। যদি জ্ঞান অর্জনের ক্ষেত্রে কারো উদ্দেশ্য এমন হয় তবে তার স্থান হবে জাহান্নাম’। [লি-আলীল আখবার, পৃ. ১৯৩]
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) কোনো একটি শক্ত স্থান বিশেষত পাথরের ওপর দাঁড়ালে পাথর নরম হয়ে দেবে যেত এবং পাথরে মহানবী (সা.)-এর পবিত্র পায়ের ছাপ বা চিহ্ন পড়ে যেত বলে একাধিক তথ্য রয়েছে। তোপকাপি জাদুঘর, জেরুজালেম, সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক, মিসরের রাজধানী কায়রোসহ বহু দেশে এ ধরনের পদচিহ্ন বা ছাপযুক্ত পাথর দেখতে পাওয়া যায়। বাংলাদেশের চট্টগ্রাম শহরে এবং নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদীর পূর্বপাড়ে নবীগঞ্জে কদম রসুল নামে পরিচিত দুটি মসজিদেই রসুলুল্লাহ (সা.)-এর পদচিহ্নযুক্ত পাথর রয়েছে বলে জনশ্রুতি রয়েছে।
মানুষ তার জ্ঞানের আলোকে নির্বাচিত উত্তম জিনিসকে ভালোবাসে। এটা মানুষের ইচ্ছাধীন। আর এ ধরনের ভালোবাসাই ইমানের জন্য শর্তায়িত। বিবেচনা ও জ্ঞান দ্বারা নির্বাচনের ক্ষেত্রে শুধু মা-বাবা, সন্তান-সন্ততি আর অপরাপর মানুষ থেকেই নয়, বরং নিজের জীবনের চেয়েও যদি রাসুল (সা.)-এর প্রতি ভালোবাসাকে অগ্রাধিকার দেওয়া না যায়, তাহলে ইমানদার হওয়া যাবে না।
হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) বলেন❓
" কিয়ামতের দিন সব নবীর উম্মতের চেয়ে আমার উম্মত বেশি হবে, এবং আমিই প্রথম জান্নাতের দরজা খুলব।
________ (মুসলিম হাদিস নং, 196)✅
💟নবীজীর প্রতি আমাদের ভালবাসা বৃদ্ধির জন্য এই আমল গুলো বেশি বেশি করার চেষ্টা করি 💟
হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) বলেন❓
" কিয়ামতের দিন সব নবীর উম্মতের চেয়ে আমার উম্মত বেশি হবে, এবং আমিই প্রথম জান্নাতের দরজা খুলব।
________ (মুসলিম হাদিস নং, 196)✅
হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) বলেন❓
" কিয়ামতের দিন সব নবীর উম্মতের চেয়ে আমার উম্মত বেশি হবে, এবং আমিই প্রথম জান্নাতের দরজা খুলব।
________ (মুসলিম হাদিস নং, 196)✅
হেরা পাহাড়, যেখানে ধ্যানমগ্ন থাকতেন প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সাঃ)
প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে গুহায় ধ্যান করেছিলেন, সেটি আকারে অনেক ছোট। যেখানে একজন সুঠামদেহী মানুষ ঠিকভাবে নড়াচড়া করতেই কষ্টকর হয়ে যায়।
# ধোকা হিংসা বিদ্বেষ।
(১২০) যে কাউকেও প্রতারণা করলো সে আমার লোক নয়। (সহীহ মুসলিম)
(১২১ ) সাবধান! তোমরা হিংসা করা থেকে আত্মরক্ষা করো। (আবু দাউদ)
(১২২) তোমরা একে অপরের প্রতি হিংসা করোনা, ঘৃণা বিদ্বেষ কারো না এবং পরস্পর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়োনা। (সহীহ মুসলিম) শিশু
(১২৩) শিশুরা আল্লাহর ফুল।(তিরমিযী)
🌉জান্নাতের প্রথম দরজা খুলবেন আমাদের
প্রিয় দয়ার নবী,মায়ার নবী,রহমতের নবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)🌠
📖 সহীহ বোখারী---৩১৯৯ 📚📚
মনের আকষণ থাকা পযন্ত কুরআন পড়বে।মনের ভাব পরিবর্তিত হলে অথাৎ আগ্রহ কমে গেলে তা ছেড়ে উঠে যাবে।
(প্রিয় নবী (সঃ)
হযরত আবূ হুরাইরা (রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) থেকে বর্ণিত,
আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে বলতে শুনেছিঃ দুনিয়া ও তার মধ্যকার সবই অভিশপ্ত, কিন্তু আল্লাহর যিকির এবং তার সাথে সংগতিপূর্ণ অন্যান্য আমল অথবা আলেম ও এলেম অন্বেষণকারী ব্যতীত।
তিরমিযী শরীফ।
হাদিস নং - ২৩২২।
মিশকাত শরীফ।
হাদিস নং - ৫১৭৬.
সুনানে ইবনে মাজাহ।
হাদিস নং - ৪১১২.
হযরত আবূ হুরাইরা (রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু)থেকে বর্ণিত,
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ দুনিয়া মুমিনের জন্য জেলখানা এবং কাফেরের জন্য বেহেশতখানা।
মুসলিম শরীফ।
হাদিস নং - ২৯৫৬.
তিরমিযী শরীফ।
হাদিস নং - ২৩২৪.
সুনানে ইবনে মাজাহ।
হাদিস নং - ৪১১৩.
মহানবী সল্লাল্লহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
আমার ভাইদের দেখার জন্য আমি উদগ্রীব হয়ে আছি!"
সাহাবীগণ বললেন, " আমরা কি আপনার ভাই নই হে আল্লাহর রসূল?!"
তিনি বললেন,"বরং তোমরা আমার সঙ্গী, আমার ভাই হলো যারা আমাকে না দেখে আমার উপর ঈমান আনবে"
[ মুসনাদে আহমাদ - ১২৬০১ ]
সাসূলল্লাহ (সাঃ) বলেছেন ছ্বর আদম সন্তানের
গোনাহসমূহ মোটন করে দেয় , যেভাবে অগ্নিকুগু
লোহার মরিচা দূর করে দেয় ।
প্রিয় নবী (সাঃ) বলেছেন, তোমরা কোরআনকে আঁকড়ে ধরো, তাহলে কখনো বিপদগামী হবে না।
হে আল্লাহ্, আমাদের সারা জীবন কোরআনের পক্ষে থাকার তৌফিক দাও... -আমিন...
মহানবী সল্লাল্লহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
আমার ভাইদের দেখার জন্য আমি উদগ্রীব হয়ে আছি!"
সাহাবীগণ বললেন, " আমরা কি আপনার ভাই নই হে আল্লাহর রসূল?!"
তিনি বললেন,"বরং তোমরা আমার সঙ্গী, আমার ভাই হলো যারা আমাকে না দেখে আমার উপর ঈমান আনবে"
[ মুসনাদে আহমাদ - ১২৬০১ ]
#সুবাহানাল্লাহ
আমাদের প্রিয় নবী (সাঃ)
এসর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ট নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। দুনিয়াতে যারা তাঁর দেখানো পথে চলবে, পরকালে তারাই জান্নাতে যাবে। তারাই জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাবে। আমরা তাঁর উম্মত বা অনুসারী দল। আমরা তাঁর দেখানো পথে চলি। সঠিক পথ পাবার জন্যে তিনি আমাদের কাছে দুটি জিনিস রেখে গেছেন। একটি হলো আল্লাহর কুরআন। আর অপরটি হলো তাঁর সুন্নত বা সুন্নাহ।:
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সর্বোচ্চ সম্মান ও মর্যাদা আল্লাহ তাআলা কর্তৃক নির্ধারিত। আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমে বিশ্বনবির মর্যাদা, সম্মান ও আলোচনাকে সবার উর্ধ্বে তুলে ধরেছেন। একাধিক আয়াতে আল্লাহ তাআলা এ বিষয়গুলো ঘোষণা করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন-
- وَرَفَعْنَا لَكَ ذِكْرَكَ
‘আর আমি আপনার আলোচনাকে সুউচ্চ করেছি।’ (সুরা আলাম নাশরাহ : আয়াত ৪)
- وَمَا أَرْسَلْنَاكَ إِلَّا رَحْمَةً لِّلْعَالَمِينَ
‘আমি আপনাকে বিশ্ববাসীর জন্যে রহমত স্বরূপই প্রেরণ করেছি।’ (সুরা আম্বিয়া : আয়াত ১০৭)
- وَمَا أَرْسَلْنَاكَ إِلَّا كَافَّةً لِّلنَّاسِ بَشِيرًا وَنَذِيرًا وَلَكِنَّ أَكْثَرَ النَّاسِ لَا يَعْلَمُونَ
‘আমি আপনাকে সমগ্র মানবজাতির জন্য সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী হিসেবে প্রেরণ করেছি। কিন্তু বেশির ভাগ মানুষ তা জানে না।’ (সুরা সাবা : আয়াত ২৮)
ক্ষুধার্তকে খাদ্য দাও, রোগীকে দেখতে যাও এবং ক্রীতদাসকে মুক্ত কর। (বোখারী)
Great