সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে কে না চায়? আর এইজন্য মানুষের কতই না চেষ্টা। তথাপি কি সর্বদা রোগ থেকে সর্বদা রোগ থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব হয়? এই মুহূর্তে ভাবেন শরীরের যেকোনো জায়গায় ব্যথা হচ্ছে বা আপনার শরীর ভালো না তবে আমি নিশ্চিত বলতে পারি ব্যথায় ভুগতে শুরু করবেন ও অসুস্থ হয়ে পড়বেন। দেখে থাকবেন যারা বেকুপ তারা ভোগে কম। কোন পাগল আর বাবা নেই তবু দিব্যি হেসেখেলে বেড়াচ্ছে। চিন্তামুক্ত তাই সে রোগ মুক্ত।
জীবনের প্রতি নির্ঘাত হুমকি এমন সব ওষুধ থেকে নিজে থেকে সেরে উঠেছেন প পিয়াজ সস সব পভ অনেক রোগীকে পরীক্ষা করে এন্ডোক্রাইনোলজি পড়াশোনা করা চিকিৎসক ও লেখক ডাক্তার দীপক চোপড়া বলেছেন ,"দেহের ভেতরে আছে এক আশ্চর্য ওষুধের ভান্ডার! দেহের ভেতরে আছে প্রশান্তির ঘুমের ওষুধ ও ক্যান্সার রোগের ওষুধ।"আমাদের মনের ইচ্ছার জোরে, নির্দেশে ভেতরের বুদ্ধিকে খাটানোর সাহায্যে এসব ওষুধ তৈরি করতে পারে ঠিক সময়ে , ঠিকক মাত্রাই।এই আশ্চর্য ফার্মেসির তারা কী করে খোলা যাবে! গবেষকরা দেখেছেন প্রেমময় ইতিবাচক চিন্তাভাবনা হচ্ছে এর চাবিকাঠি। আর এসবের চমৎকার প্রয়োগ করতে পারি মেডিটেশনের মাধ্যমে।
মেডিসিন মূলত নিরাময় করে দৈহিক অসুবিধা আর মেডিটেশন নিরাময় করে দেহমনের সকল অসুবিধা। এক জরিপে জানা যায়, 23 শতাংশ আমেরিকান জানান যে তাদের ডাক্তাররা তাদেরকে পেইনকিলার ওষুধ বাদ দিয়ে মেডিটেশন শিথিলায়ন এর মাধ্যমে ব্যথা উপশমের পরামর্শ দিয়েছেন। মেডিটেশন অ্যাড্রিনালিন এর মাত্রা কমিয়ে তক বা শরীরের যে কোন ক্ষত নিরাময় দ্রুততর করে। হৃদ রোগ আক্রান্ত রোগীদের টেনশন থেকে মুক্তি দেয়, রক্ত সঞ্চালন ব্যবস্থার উন্নতি ঘটায় এবং উচ্চ রক্তচাপ রাস করে। আমরা যদি ওষুধের পাশাপাশি মেডিটেশন করে থাকে তবে রোগ নিরাময় যেমন দ্রুত কার্যকরী হবে তেমনি এটি রোগ প্রতিরোধে বিরাট ভূমিকা রাখবে।মেদিটেশন কোন অলৌকিক ব্যাপার নয় এ হচ্ছে কেবল ভেতরে সুপ্ত শক্তি নিজের ও অন্যের কল্যাণে কাজে লাগানোর প্রক্রিয়া। আমরা নিয়মিত মেডিটেশন করে জীবন সুস্বাস্থ্য, সাফল্য ,শান্তিতে নিশ্চিত করতে পারি।
অসাধারণ। আমি ও সময় পেলে মেডিটেশন করি।তার ফলে অনেক কিছু উপকার হয়।