আসসালামুআলাইমুমের কৃতিত্ব আছলিমাল্লাল্লী আমি ভাল আছি শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের পূর্বে আজকের দিনটায় আমাদের সুন্দর কটুক রাখুলনার চিত্র দর্শনের স্থান এবং ঐতিহাসিক স্থানের মধ্যে লিখিত; সুন্দরবন, সুবর্ণের পর্যালোচনা স্পট (করমজল, দুবলার আর, কটক, হিরণ পয়েন্ট), কুটবাড়ী, দক্ষিণডি, পিঠাভোগ, রাড়ুলি, সেনহাট্টি, বকুলতলা, শিরোমণি, বীরশ্রত রৌহুল আমিনীর মন্দিরশুদ্ধ, শিলচলিত, শিলচলিত , খলিশপুর সত্য আশ্রম ইত্যাদি।
সুন্দরবন
সুন্দরবন রায়গোপসাগর পরিদর্শনকারী স্থানগুলি একটি বিশদ বংশোদ্ভূত যা চিকিত্সা বিস্ময়বালীর। গঙ্গা, মেঘনা ও ব্রহ্মপুত্র নদীটার অবতারক্ব্বীপ কোস্টিটি এই অপরূপ বনভূমি খুলনা, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাট জেলা এবং উত্তরবঙ্গ রাজ্যের দ্বি জবাব চব্বিশ পরগনা ও দক্ষিণ চব্বিশের পরগনা জড়িত বিস্তৃত। সমুদ্রের পর্যটন নোনা পর্যবেক্ষকের সর্ববৃহৎ ম্যান অ্যান্টিগ্রো বন বনাম সুন্দরবনের সর্ববৃহৎ অখণ্ড বনভূমি। ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার জমিদার ওঠা সুন্দরবন ০০১৭ বর্গ কিলোমিটারের অংশীদারের সাথে অংশ নেওয়া হয়েছে।
যেমন বলা হয়
নদী আলোচনা: খুলনা খাকা লঞ্চকনে সুন্দর বন। আলোচনার পরামর্শ: খুলনা খোকা যোগাযোগ করা কয়রা সুন্দর সুন্দর।
শিরোমনি
জলবায়ু খোলার বীরত্বগাথার সংহতবিজড়িত দলিত স্থান শিরোমণি। ১৯৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ প্রকাশের দিন একদিন পর ১৭ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে। ওপেনা শিরোমিনিটি রোগীদের দর্শনার্থীদের একের পর এক অনন্ত অবস্থানের জন্য বিশ্বব্যাপী আসা হয়েছে। এখানে একটি সূর্যসৌধে করা হয়েছে।
যেমন বলা হয়
শিরোমনি ভেষ্টের নাম খোলা না থেকে পুনরায় হালকা যান যেতে হবে।
গ্লামারী
বৈধের বেদনাব গণিতার্তির সংঘটিত পরীক্ষাগত অবস্থান গল্লামারী। ওপেনা সানিকেট ময়নার চেস্টা করা এই গল্লামারী। কৃষ্ণ চলাকালিন সময়ে এই স্থানে এসে পৌঁছেছে মানুষকে লক্ষ্য করা যায় না এবং তাঁর আবাসিক দোসর রাজাকার-আলবদর বাহিনী থাকে ওপেনা শহরে রবিবার গল্লামারী খল ও আশেপাশের জায়গা থেকে পাঁচ দফতরের জীবন মাথার খুলি এবং হরগোড় কোথাও রয়েছে। ধারণা স্থানে আনুমারি করা হবে ১৫০০০ মানুষকে পাঠানো ১৯৯৫-এ এখানে প্রথম স্থান তৈরি করা হয়েছে। এসটি সৃস্টিস্ট অ্যাডভান্সড ক্যাসেজ।
যেমন বলা হয়
ওপেনা শহর সোনাডাঙ্গা ভেষ্ট্যান্ড থেকে রিক্সার অবস্থান অ্যাটোরিক্সায়ল্ট করা হয়েছে।
বীরশ্রেষ্ঠ সভাধিসৌধ
পৃথিবীর সবুজবস্থার সংজ্ঞাবিজড়িত খোলার মা ধৈর্য্য এনে ঘুমিয়ে আছে বীরশ্রুত নিকটবর্তী রুহুল আমিন। খোলার পরিবর্তন দর্শন বাগমারা গ্রাম বাংলার এই বীরানাধনাধৌধিত।
যেমন বলা হয়
খুলনা থেকে বদলে যাওয়া পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের সময় যান বাগানে গ্রামে যেতে হবে।
সেনহাটি
খুলনা শীঘ্রই সেনলিয়া কলেজ সেনাটি গ্রাম কবি কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদারের জন্মস্থান। বাংলা সাহিত্যের কবির ‘ভালোবাসা কবিতা’ শীর্ষক হন্দ্র কবিতা কলজয়ী অবস্থান রেখেছে। ‘‘ জনগণের মৈত্রিকৃষ্ণা জড়িত মৈশাচীন ’পরিস্থিতি‘ চিরসৌদি জনিতের কখন যে বাথিত বৌদ্ধে ’কবিতা সম্প্রদায়ের পরিস্থিতি ধরা পড়েছে।
যেমন বলা হয়
খুলনা থেকে দ্বি ঘলিয়া যাুকল নদী পারাপার হয়ে গেলো যান
বকুলতলা (জেলা প্রশাসক কলেজলো)
বাংলা সাহিত্যের প্রবাদপুস্তক কনসাল্টিং বঙ্কিমচন্দ্র সাংবাদিকতা বিভাগ - সীমাধন্যা খোলা জেলা প্রশাসক চত্বরে। ১৮৬০-১৮৬৪ সাল ছ šÍ নার খুলনা পোস্টপুটি ম্যাজিস্ট্রেট এবং পোস্টপুট কালেক্টর হাকালিন সময়ে এই কলেজটিতে এসেছিল স্থান ভৈরব নরস তত্ত্বাবধায়ক এই বাংলাওর বকুলতলা বাসা কবি রিসার্চিং লিপেশন এবং ইংরেজি সাহিত্যের প্রথম বিবাহের উপন্যাস ‘কপালকুন্ডলা’।
যেমন বলা হয়
ওপেনা শহরে রূপান্তরকেন্দ্র জেলা প্রশাসক মহাঘরের পরিস্থিতি। জেলা প্রশাসক মহোদয়ের উদয়কর
রাড়ুলি
বিশ্ববর্ণীণী আচার্যপ্রফুল্লচন্দ্র রায় (পি, সি, রায়) - এর জন্মভূমি। ১৮৬১-এ ২ আগস্ট খুলনার শিগগাছা ছাগল কপোক্তার নীল ত্রিমাল রাড়ুলতী সির পি.সি. রায় জন্মগ্রহণক যায়।
পি, সি, রায় পুনরায় একা শিল্পী, দর্শনীয় ও পাঠী যে প্রাকৃতিক পরিবেশনা শোভাযাত্রা হয়েছে তিনি বলেছেন। তদানিন্তন সময় পল্লী অর্থনৈতিক অগ্রগতি সমবায় ব্যাংক পদ্ধতি চিহ্নিত করা হয়। ১৯০৯ সালেনিজ়ড় বাংলারমিটিকো-অপারেটিভ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেছেন। চারটি সুন্দর নাম মেল ১৯০৩-এর শনি পি পি, সি, রায় দক্ষিণ বাংলা প্রথম আর, কে, বি, কেহরিশ চন্দ্র শিক্ষা কর্মী রেন।
যেমন বলা হয়
ওপেন থেকে শুরু করে শখগাছা, রাড়ুলি ফোকগাছা সংযোগস্থল নেমে, সেখান থেকে রিক্সা অবস্থান অটোরিক্সাঘাট
পিঠাভোগ
বিশ্ববন্দী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর - তাঁর পূর্ব পুরুষের বাসিন্দা খোলা পথ পরিবর্তন পিঠাভোগ গ্রামে। ওপেনা আঞ্চলিক প্রত্নতাত্ত্বিক উচ্চতর স্থানের পরীক্ষা সমীক্ষা পিঠভোগ গ্রামে রবীন্দ্রনাথের পূর্বে পুরুষের ভিটার অবস্থান প্রকাশ করেছেন এখানে কবিগুরুর একটি আবক্ষ মূর্তিযুক্ত করা হয়েছে। প্রতিবেদন এখানে রবীন্দ্র জন্মবার্ষিকী উদযাপন করা হয়।
যেমন বলা হয়
খুলনা থেকে পরিবর্তন কর্মসূচীর সেটিং থেকে যেতে যান যান না।
দক্ষিণাডি
বিশ্ববন্দী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পুণ্য স্নিগ্ধরূপে অবস্থিত দক্ষিণাঞ্চল। ফুল, ফল আর চিত্র গাছ গাছালি থাসাসৌম্য-দক্ষিণাঞ্চলীয়। খুলনা শহর থেকে ১৯ কিলোমিটার উত্তর-থামিমে ফুলতলা মৃত্যু। শীত সদর থেকে তিন কিলোমিটার উত্তর-সময়ীমণি দক্ষিণ দক্ষিণাঞ্চল। রবীন্দ্র-মৃণাল পূজনীয় এক দোতলা কেন্দ্র। এটাই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শ্বশুর বাড়ি।
ছোট ছোট বালির সৈন্যদল দক্ষিণ ঠাকুরের সাথে দক্ষিণ দিরের নিবিড়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মাসারদা সুন্দরী দেবী জন্ম গ্রহণ করেছেন এই দক্ষিণাঞ্চল গ্রামে। রবীন্দ্রনাথের কালী ত্রিপুরা সুন্দরী দেবী এই মেয়ে-মেয়ে। রবীন্দ্রনাথের মৃণালিনী দেবী দক্ষিণ দিহির-কন্যা। ভাল নাম ভবতারিণী, বিবাহের পরবর্তী নাম রাখা মৃণালনা দেবী। ভারতবনে কবি বার বার মায়ের মেয়ের সাথে দক্ষিণাঞ্চলীয় মেয়েদের মা মারা যায় বাড়িতে এখানে কবিগড় এবং কবিপত্নির আবক্ষ মাত্তি করা হয়েছে। ২৫ টি বৈশাখ এবং ২২ বৈশিষ্ট শ্রাবণ এখানে এসেছেন রবীন্দ্রজয়ী ও কবিপ্রকাশের সাংবাদিকদের যা করা হচ্ছে।
যেমন বলা হয়
খুলনা থেকে আগত ফুলতলা পরিবেশনা, সেখান থেকে অটোরিক্সা পর্যবেক্ষণের মুখোমুখি অবস্থান।
আমার পোষ্টটি যদি আপনাদের ভাল লেগে থাকে তাহলে লাইক এবং কমেন্ট করে পাশে থাকবেন আশাকরি।
আর সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না ।
🚥
সুন্দর আর্টিকেল বন্ধু। আপনার এই পোষ্ট দেখে এখন অনেক দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে জানলাম যা আগে জানা ছিলো না, যদিও আমি খুলনার মানুষ।