সাধারণ অর্থে আমরা যা খেয়ে জীবন ধারণ করি তাই খাদ্য। আমাদের সুস্থ-সুন্দর ভাবে বাঁচার জন্য খাদ্যের গুরুত্ব অপরিসীম। নিরাপদ খাদ্য আমাদের সুস্থ সুন্দর ও কর্মক্ষম রূপে গড়ে উঠতে সাহায্য করে আর ভেজাল খাদ্য আমাদের অক্ষম দুর্বল গড়ে তোলে। প্রতিবছর বাংলাদেশের মানুষ ভেজাল খাদ্য গ্রহণ করার ফলে অতিরিক্ত অসুস্থ হয়ে পড়ছে। বিশাল ভেজাল খাদ্য আমরা চিনতে পারি না যার কারণে নিরাপদ খাদ্যের মূল্যে আমরা কিনি। আমাদের দেশের কিছু খুব ভালো অসাধু ব্যবসায়ী রা মূলত খাদ্যে ভেজাল দিয়ে থাকেএবং এর সাথে জড়িত থাকে কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ যাদের মূল উদ্দেশ্য জনগণের সেবা না করে অর্থ ইনকাম করা। ভেজাল খাদ্য গ্রহণ করার ফলে আমাদের ক্যান্সার, হার্ট অ্যাটাক, ব্রংকাইটিস আরো অনেক রোগ হতে পারে। বাংলাদেশের সরকার প্রতিবছর অনেক অসাধু ব্যবসায়ী কে আইনের আওতায় আনছে তবুও কোনমতেই খাদ্য ভেজাল দেয়া থামছে না। খাদ্যে ভেজাল দেয়া বন্ধ করতে হলে অবশ্যই সরকারকে মোবাইল কোট অভিযান, ভ্রাম্যমাণ আদালত, খাদ্যে ভেজাল না দিতে পারে সে জন্য আইন প্রয়োগ ইত্যাদি। সরকারের পাশাপাশি যদি সর্বস্তরের মানুষ এক হয় তাহলে খাদ্যে ভেজাল দেয়ার মতো অপরাধ সহজেই বন্ধ হয়ে যাবে। অসাধু ব্যবসায়ীরা তারা যে খাদ্যে ভেজাল দেয় সে খাদ্য নিজেরাও ভোগ করতে পারে তাহলে তখন কি হবে সেটা তারা ভাবে না তাদের উদ্দেশ্য আয় করা। একমাত্র অসাধু ব্যবসায়ীদের যদি মনে মানবিক অনুভূতি না আসলে কখনোই খাদ্য ভেজাল বন্ধ হবে না। যাইহোক খাদ্য ভেজাল দেয়া যে হারে বাড়ছে অদূর ভবিষ্যতে আর মনে হয় বিশুদ্ধ খাবার পাওয়া যাবে না। আজকাল শাকসবজি থেকে শুরু করে অতীব প্রয়োজনীয় ফলমূলের মধ্য ফরমালিন প্রয়োগ করে সেই ফল কে দূষিত করে তুলছে । খাদ্যে ভেজাল নিয়ে যা বলব তাই অতি অল্প বলা হয়ে যাবে। আইনের প্রয়োগ সর্বস্তরে করতে পারলে আমরা বিশুদ্ধ খাবার খেতে পারি। আমার গল্পটি ভাল বা খারাপ তা কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দেবেন। আমি কতটুকু গুছিয়ে লিখতে পেরেছি আমি জানিনা।
12
16
You write wellm keep it on.