দৌলতপুরের মানুষদের কাছে হয়তো চেনাজানা গল্প মনে হবে...
-অতঃপর জেল পুলিশের হারানো চাকরি পাইয়ে
দেয়ার কথা বলে তারাপদ নিলেন প্রায় কুড়ি লাখ টাকা। পরিচয় রাজনৈতিক নেতার নিকটাত্মীয়,
বললেন- এসব কিছু ডালভাত।
দিন গেল, মাস গেল, গেল বছর দুই। চাকরি টাকা কোনটাই পায়নি অসীম বাবু। একবার থানা-পুলিশ ধরে হাজার কয়েক টাকা উদ্ধার পেলেও ক্ষমতার চাপে শেষ পর্যন্ত শেষ সম্বলের আশা ছেড়ে হা হুতাশে অসীম বাবু।
প্রায় ৩ শ'মাইল দূরের লোক অসীম কুমার।
এদিকে তারাপদ বাবু ওকালতির ছদ্মবেশে দান চালিয়েছেন মহকুমা দখলের। ষাটের দশকের গল্প
মনে হতে পারে, আবার মনে হতে পারে '৭১ এর কথা।
তারাপদের দাদা রাজ্য স্বাধীনের সময় একবার
প্রতিপক্ষের বাঙ্কার বানাতে ইট লুট করেছিলো
কামিনীদের গাদাভাটা থেকে। সেই থেকে তারাপদকে
ঘৃণা করে কামিনী।
মামা সুরেশ্বর বহুবার বহু জায়গায় নিজের অপকর্মের
প্রমাণ রেখে তারাপদের মুখ এমনিই ডুবিয়েছে।
এইতো পঞ্চায়েতে কয়েকবার বরখাস্তও তিনি।
হুহু করে বেড়ে ওঠা সুরেশ্বর যেন কিছুতেই ঢেকে রাখতে পারেননি মুখোশটা।
সেই তারাপদের শখ, হবেন ইউপি চেয়ারম্যান..
আর সুরেশ্বর হতে চান এমপি..