কালিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ
। পরীক্ষা চলছে,,,,,,,,,,,,,, অনলাইন মূল্যায়ন ভিওিক পরীক্ষা। যেখানে প্রশ্ন ও খাতা দেওয়া হচ্ছে প্রতিটা শিক্ষার্থীদের বাড়িতে। যে যেমন পারো গাইড খুলে লিখো এতেই মূল্যায়ন করা হবে কার মেধা কেমন!! কী অভাগ একটা বিষয়!!! আসলেই কী এইটা পরীক্ষা??? নাকি পরীক্ষার নামে অন্য কিছু?? যেখানে গাইড খুলে দেখা দেখি করে লেখা হচ্ছে সেইটার নাম পরীক্ষা না হয়ে এস্যাইনমেন্ট হলে ভালো হতো নাকি?? আচ্ছা মানলাম তারা অনলাইনে পরীক্ষা নিবে তাহলে অনলাইনেই অল্প করে মৌখিক ভাবে কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞেস এর মাধ্যমে ও নেওয়া যায়। আর অনলাইনে যে পরীক্ষা নিবে তার জন্য অনলাইনে ক্লাস হওয়াটাও কিন্তু জরুরী। তার সাথে সাথে প্রতিটা ছাএছাএীকে অনলাইন ভিওিক ক্লাসে অংশ গ্রহন করাটাও কিন্তু জরুরী। এইভাবে চুরি বিদ্যা শিখিয়ে আগামীর তার্যণদের অন্ধকারে ঢেলে না দেওয়াই উওম। অনেক গুরুজনরা বলবে হয়তো গাইড দেখে পরীক্ষা দিলেও অনন্ত হাতের লেখা সুন্দর হবে। তবে আমি মনে করবো হাতের লেখা সুন্দর করার জন্য অনেক মাধ্যম রয়েছে। প্রত্যকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিভিন্ন টপিক নিয়ে এস্যাইনমেন্ট দেওয়া যেতে পারে যা নিয়ে শিক্ষার্থীরা অনন্ত এক মিনিট হলেও ভাববে নিজের মেধা ও বুদ্ধি কাজে লাগাতে চেষ্টা করবে। গ্রন্থগত বিদ্যা নিয়ে পরে থাকবে না। আর চুরি বিদ্যার প্রচলনও কমবে। লক ডাউন এর এই সময়টাকে এইভাবে চুরি বিদ্যায় অপচয় না করে আগমীর তার্যণদের মেধা ও বুদ্ধি কাজে লাগানো উচিত। আর মেধা যদি ভালো ভাবে কাজে লাগাতে নাই পারে তাহলে চুপচাপ বসে থাকাই উওম। যেখানে পুরো পৃথিবীর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ পরে আছে এবং কি আমাদের মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীও একের পর এক বন্ধ ঘোষণা করছেন। তাহলে তারা কেন এত উতাল হয়ে পরছে পরীক্ষার জন্য???? ব্যাপারটা আমি বুজলাম না কেউ বুজলে বুজাবেন দয়া করে।