পাঠাওয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা ফাহিম সালেহকে হত্যার ঘটনায় তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী টেরেসকে হত্যাকারী হিসেবে চিহ্নিত করেছে নিউইয়র্কের পুলিশ। 😟 . গোয়েন্দারা ধারণা করছেন, ফাহিম সালেহর বোন যখন ওই অ্যাপার্টমেন্টে ঢুকছিলেন, হত্যাকারী টেরেস ডেভোন হাসপিল তখন লাশ টুকরো করছিলো। . ফাহিম সালেহর ব্যক্তিগত সহকারী টেরেস এর আগেও ফাহিমের কয়েক লাখ ডলার চুরি করেছিলো। তারপরও ফাহিম সালেহ বিষয়টি নিয়ে কিছু বলেননি। ডলার ফেরত দিলে তিনি কিছু ডলার টেরেসকে দিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনাও করেছিলেন। . ফাহিম সালেহকে সোমবার কোনো এক সময়ে হত্যা করা হয়েছে। হত্যাকারী ওই দিন চলে যাওয়ার পরদিন মঙ্গলবার আবার ওই অ্যাপার্টমেন্টে ফিরে আসে। এরপর ইলেকট্রিক করাত দিয়ে মরদেহ টুকরা করে বড় আকারের ব্যাগে ভরে ফেলেন। হত্যার আলামত মুছে ফেলারও চেষ্টা করেন। . ফাহিম সালেহকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। কোপানোর আগে কোনো কিছু দিয়ে আঘাত করে তাঁকে অচেতন করা হয়েছিল। হত্যাকারী কালো রঙের স্যুট, সাদা শার্ট ও টাই এবং কালো মাস্ক পরে ফাহিম সালেহর পেছন পেছন ওই অ্যাপার্টমেন্টে ঢুকেছিলেন। এ সময় হত্যাকারীর হাতে একটি ব্যাগও ছিল। লিফটের ভেতর থেকে সংগৃহীত সিকিউরিটি ক্যামেরা থেকে সংগৃহীত ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, হত্যাকারী নিজের উপস্থিতি এড়ানোর জন্য বিশেষ কৌশলে ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যবহার করেছিলো।☹️ ~নিউইয়র্ক টাইমস
0
10