মিরপুরে ফিরেছে ক্রিকেট; অথচ কোনো দলের স্কোয়াডে নাম নেই মিস্টার অলরাউন্ডারের। কারণটা সবারই জানা; ফিক্সিং ইস্যু গোপন করায় ১ বছরের নিষেধাজ্ঞায় রয়েছে সাবেক বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। অবশ্য, আর বেশিদিন বাকি নয়, মাত্র ১৬ দিন পরেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরবেন সাকিব। অপেক্ষার পালা শেষ হবে দীর্ঘ ৩৬৬ দিনের।
সাকিব এবং ১৬ নিয়ে কিছু পরিসংখ্যান:
১. গ্রেনাডা এবং সুপারস্পোর্ট পার্ক স্টেডিয়ামে সাকিবের বোলিং গড় ১৬-এর ঘরে।
২. ২০১১ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সাদা পোশাকের এক সিরিজে ১৬ টি উইকেট শিকার করেন সাকিব।
৩. দেশের মাটিতে ১৬ টি টেস্ট ফিফটি রয়েছে সাকিবের।
৪. টেস্টে ৭ নাম্বার পজিশনে সাকিব ব্যাটিং করেছেন ১৬ বার।
৫. বাংলাদেশের অধিনায়ক হিসেবে জেতা ম্যাচে সাকিব ছক্কা হাঁকিয়েছেন ১৬টি।
৬. সাদা পোশাকে ৩ টি ১৬ রানের ইনিংস রয়েছে সাকিবের।
৭. জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে ১৬ টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন সাকিব।
৮. ওয়ানডে ক্রিকেটে পাকিস্তানের বিপক্ষে সাকিব খেলেছেন ১৬ ম্যাচ।
৯.ওয়ানডে ক্রিকেটে উইন্ডিজের বিপক্ষে ১৮ ম্যাচ খেলা সাকিব ব্যাটিং করেছেন ১৬ ইনিংসে।
১০. ওয়ানডে ক্রিকেটে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সাকিবের সেরা বোলিং ফিগার ১৬ রানে ৪ উইকেট! এছাড়াও আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ১৬ রানে ২ উইকেট রয়েছে সাকিবের।
১১. ওয়ানডে ক্রিকেটে পাঁচ নম্বর ব্যাটিং পজিশনে ১৬ ইনিংস অপরাজিত ছিলেন সাকিব।
১২. ২০১১ সালে ওয়ানডে ক্রিকেটে সাকিবের সেরা বোলিং ফিগার ছিলো ১৬ রানে ৪ উইকেট!
১৩. ২০১৫ সালে ১৬ টি ওয়ানডে ম্যাচ খেলেছেন সাকিব।
১৪. ওয়ানডে ক্রিকেটে সাকিবের ১৬ রানের ইনিংস রয়েছে ২ টি।
১৫. ২০১৬ সালে ১৬ টি আন্তর্জাতিক টি২০ ম্যাচ খেলেছেন সাকিব।
১৬. ২০১৯ সালে টি-২০ ক্রিকেটে ১৬ ওভার বল করেছেন সাকিব।
আর মাত্র ১৬ দিন পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরবেন সাকিব। সাকিবের ফেরার অপেক্ষায় পুরো দেশ; কোটি ভক্ত।