"করোনায় গত তিনমাসে হোম কোয়ারেন্টাইনে থেকে আমি কোরআন, হাদিস থেকে অনেক বেশি জ্ঞান নিয়েছি। সেসব জ্ঞান থেকে আমার মনে হয়েছে মিডিয়াতে আমার কাজ করা ঠিক না এবং মন থেকে কাজের উদ্দীপনা আসছে না। গত ৩ মাসে কোরআন, হাদিস থেকে যা শিখেছি সেখান থেকে আমি বেশি শান্তি পেয়েছি, যা আগে কখনই পাইনি।"
-- অভিনেত্রী সুজানা জাফর
"আগেও বিভিন্ন কারণে মানুষ মারা যেত কিন্তু প্রতিনিয়ত অহরহ মৃত্যুর খবরগুলো যেভাবে শুনছি আগে সেভাবে শোনা যেতো না; শুনলেও নাড়া দিত না।এগুলোর কারণে রিয়ালাইজেশনগুলো এসেছে। আমি একজন মুসলিম। মুসলিম হিসেবে ধর্মীয় বিষয়গুলো যতোই জানার চেষ্টা করছি ততই ধর্ম বিষয়ক জ্ঞান বাড়ছে। এতে করে অনেককিছুতে বিধিনিষেধ চলে আসছে।দু মিনিট পরে আমি বাঁচবো কিনা জানিনা। মৃত্যুর পরে অনন্ত কালের জন্য আমি কি সঞ্চয় করলাম? এ সবকিছু চিন্তাভাবনা মিলিয়ে আমি আর মিডিয়ার কাজে ফিরতে চাইছি না।জীবনে সময় এতো স্বল্প অনুভব করছি যে মনে হচ্ছে দিনরাত ৪৮ ঘণ্টা হলে ভালো হতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করছি, নফল নামাজ পড়ছি, কোরআন হাদিস পড়ছি। অনেককিছু থেকে পিছিয়ে ছিলাম। সবকিছু আমাকে শিখতে হচ্ছে। এসব জানতে শিখতে কখন যে সময় চলে যাচ্ছে নিজেও বুঝতে পারছিনা।ধর্ম নিয়ে সারাক্ষণ চর্চা করে অন্যরকম এক শান্তি পাচ্ছি।"
-- অভিনেত্রী এ্যানি খান
দুইজনেই অভিনয় ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।মিডিয়া থেকে যতজন ইসলামে এসেছে সবার কথা একটাই ছিল।এত ভক্ত,এত পরিচিতি,এত টাকা পয়সা তারপরেও তাদের মনে শান্তি ছিলনা।
মিডিয়া ছেড়ে বীণা মালিক বলেছিলেন, "সেভেন স্টার হোটেলেও তার ঘুম আসত না।এত যশ,খ্যাতির পরেও তার মনে সুখ ছিলনা।ধর্ম পালনের পর সেই সুখ তিনি খোঁজে পাচ্ছেন।" অথচ তিনি ছিলেন কোটি যুবকের হার্টথ্রব!
জায়রা ওয়াসিমের ভাষায়,'আল্লাহর অসন্তুষ্টির মাঝে, কিংবা তাঁর বিধি লঙ্ঘন করে কোনো রোল মডেল খুঁজবেন না৷ ইমানের আলো হারানোর যে-ক্ষতি তার সামনে তাবৎ সাফল্য, খ্যাতি, ক্ষমতা বা সম্পদ কিছুই না৷'
“হে অন্তরসমূহের পরিবর্তনকারী ! আমাদের অন্তরকে আপনার ‘ইবাদাত ও আনুগত্যের দিকে ঘুরিয়ে
"করোনায় গত তিনমাসে হোম কোয়ারেন্টাইনে থেকে আমি কোরআন, হাদিস থেকে অনেক বেশি জ্ঞান নিয়েছি। সেসব জ্ঞান থেকে আমার মনে হয়েছে মিডিয়াতে আমার কাজ করা ঠিক না এবং মন থেকে কাজের উদ্দীপনা আসছে না। গত ৩ মাসে কোরআন, হাদিস থেকে যা শিখেছি সেখান থেকে আমি বেশি শান্তি পেয়েছি, যা আগে কখনই পাইনি।"
-- অভিনেত্রী সুজানা জাফর
"আগেও বিভিন্ন কারণে মানুষ মারা যেত কিন্তু প্রতিনিয়ত অহরহ মৃত্যুর খবরগুলো যেভাবে শুনছি আগে সেভাবে শোনা যেতো না; শুনলেও নাড়া দিত না।এগুলোর কারণে রিয়ালাইজেশনগুলো এসেছে। আমি একজন মুসলিম। মুসলিম হিসেবে ধর্মীয় বিষয়গুলো যতোই জানার চেষ্টা করছি ততই ধর্ম বিষয়ক জ্ঞান বাড়ছে। এতে করে অনেককিছুতে বিধিনিষেধ চলে আসছে।দু মিনিট পরে আমি বাঁচবো কিনা জানিনা। মৃত্যুর পরে অনন্ত কালের জন্য আমি কি সঞ্চয় করলাম? এ সবকিছু চিন্তাভাবনা মিলিয়ে আমি আর মিডিয়ার কাজে ফিরতে চাইছি না।জীবনে সময় এতো স্বল্প অনুভব করছি যে মনে হচ্ছে দিনরাত ৪৮ ঘণ্টা হলে ভালো হতো। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করছি, নফল নামাজ পড়ছি, কোরআন হাদিস পড়ছি। অনেককিছু থেকে পিছিয়ে ছিলাম। সবকিছু আমাকে শিখতে হচ্ছে। এসব জানতে শিখতে কখন যে সময় চলে যাচ্ছে নিজেও বুঝতে পারছিনা।ধর্ম নিয়ে সারাক্ষণ চর্চা করে অন্যরকম এক শান্তি পাচ্ছি।"
-- অভিনেত্রী এ্যানি খান
দুইজনেই অভিনয় ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।মিডিয়া থেকে যতজন ইসলামে এসেছে সবার কথা একটাই ছিল।এত ভক্ত,এত পরিচিতি,এত টাকা পয়সা তারপরেও তাদের মনে শান্তি ছিলনা।
মিডিয়া ছেড়ে বীণা মালিক বলেছিলেন, "সেভেন স্টার হোটেলেও তার ঘুম আসত না।এত যশ,খ্যাতির পরেও তার মনে সুখ ছিলনা।ধর্ম পালনের পর সেই সুখ তিনি খোঁজে পাচ্ছেন।" অথচ তিনি ছিলেন কোটি যুবকের হার্টথ্রব!
জায়রা ওয়াসিমের ভাষায়,'আল্লাহর অসন্তুষ্টির মাঝে, কিংবা তাঁর বিধি লঙ্ঘন করে কোনো রোল মডেল খুঁজবেন না৷ ইমানের আলো হারানোর যে-ক্ষতি তার সামনে তাবৎ সাফল্য, খ্যাতি, ক্ষমতা বা সম্পদ কিছুই না৷'
“হে অন্তরসমূহের পরিবর্তনকারী ! আমাদের অন্তরকে আপনার ‘ইবাদাত ও আনুগত্যের দিকে ঘুরিয়ে